Founder
Project Family Happiness
Founder
Project Family Happiness
Services
Solution
We Provide.
Awareness Campaign
Investment skill development
Team Building
Leadership
Quick Insurance Service
Helping Insurance in the worldwide
Short time Insurance claim
Consultancy Service
Financial Family Planning
আকস্মিক অসুস্থতা বা দুর্ঘটনার সময় চিকিৎসার খরচ অনেক বেশি হতে পারে। আর্থিক নিরাপত্তা থাকলে এই খরচ নির্বিঘ্নে পূরণ করা যায়, যা পরিবারকে আর্থিক চাপ থেকে রক্ষা করে।
- মানসিক শান্তি ও আত্মবিশ্বাস
- পরিবারের আর্থিক সুরক্ষা
- দীর্ঘমেয়াদি স্থায়িত্ব
- ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয় ও বিনিয়োগ
পারিবারিক আর্থিক নিরাপত্তা একটি সুস্থ ও শান্তিপূর্ণ জীবনের জন্য অপরিহার্য। যখন একটি পরিবারের হাতে পর্যাপ্ত সঞ্চয় এবং আয়ের নির্ভরযোগ্য উৎস থাকে, তখন তারা অনেক সুবিধা উপভোগ করতে পারে।
- জরুরি পরিস্থিতি মোকাবিলা করা যায়
- মানসিকভাবে নিশ্চিন্ত থাকা যায়
- দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করা যায়
- পরিবারে শান্তি ও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনা যায়
টেকসই কর্ম ব্যবস্থাপনা হলো এমন এক ধরনের কর্মসংস্থান ও ব্যবস্থাপনা ব্যবস্থা যেখানে কাজের পরিবেশ, কর্মীদের কল্যাণ, অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং পরিবেশগত ভারসাম্যের মধ্যে একটি দীর্ঘমেয়াদি সমন্বয় রক্ষা করা হয়
- কার্মজীবন ও ব্যক্তিগত জীবনের ভারসাম্য রক্ষা হয়
- দীর্ঘমেয়াদি কর্মসংস্থান ও নিরাপত্তা
- দক্ষতা ও ক্যারিয়ার উন্নয়ন
- কর্মে সন্তুষ্টি ও অনুপ্রেরণা বৃদ্ধি পায়
Unit Manager
Financial Associate
+
Happy Clients
ফাউন্ডার, প্রজেক্ট ফ্যামিলি হ্যাপিনেস এন্ড এনশিওর স্কিল একাডেমী অফ বাংলাদেশ।
বীমা শিল্পে এই তরুণ উদ্যোক্তা জন্মগ্রহণ করেন চাঁদপুর জেলা ফরিদগঞ্জ উপজেলার কাউনিয়া গ্রামে।
তিনি কিশোর বয়স থেকেই বিভিন্ন সামাজিক ছাত্র সংগঠন এর সাথে সম্পৃক্ত যৌথ পরিবারে বেড়ে ওঠা জসীমউদ্দীন কিশোর বয়স থেকেই ছোট ছোট ব্যবসা দিয়ে তার কর্মজীবন শুরু।
তার বিগত 20 বছরের মধ্যে বিভিন্ন ব্যবসা মার্কেটিং সহ নানান পেশা ও সংগঠনের সাথে যুক্ত ছিলেন।
বিশেষ করে 2015 থেকে ২১ সাল পর্যন্ত তার ক্যারিয়ারে চরম বিপর্যয় নেমে আসে।
প্রচুর ঋণের বোঝা মাথায় নিয়ে অদম্য ইচ্ছা শক্তি ও আল্লাহর উপরে ভরসা ছিল তা যে তিনি ব্যবসায়িকভাবে ঘুরে দাঁড়াতে পারবেন।
কিন্তু দেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ও বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার কারণে খুঁজে পাচ্ছি না সঠিক প্রতিষ্ঠান ও সঠিক ব্যক্তি।
ঠিক এইরকম সময়ে ২০২০ সালের অক্টোবর মাসে তাহার অত্যন্ত আস্থাভাজন জনাব ইমাম হোসেনের মাধ্যমে উনি সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্সের সন্ধান পান।
এবং শুরু থেকেই জনাব ইমাম হোসেনের প্রত্যক্ষ গাইডলাইনে ও সোনালী লাইফের দায়িত্বশীল ব্যক্তিদের সংস্পর্শে থেকে তিনি এ পেশার সম্বন্ধে বিস্তারিত ধারণা নেওয়ার চেষ্টা করেন
২০২১ সালের সেপ্টেম্বর থেকে সোনালীকেই ক্যারিয়ার হিসেবে নিয়ে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের সাথে তিনি বীমা পেশায় মনোযোগী হন।
সেক্ষেত্রে সোনালী লাইফের গ্রাহক বান্ধব সেবা প্রদান ও কর্মীদের ক্যারিয়ার ভাবনা তার সিদ্ধান্ত নেয়াতে সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখে।
২০২২ সালে জানুয়ারিতে তিনি ইউনিট ম্যানেজার হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেন।
এবং ২০১৪ সালে জুলাই মাসে তিনি সোনালী লাইফ ইন্সুরেন্সের অন্যতম পদবী ব্রাঞ্চ ম্যানেজার হিসেবে পদোন্নতি পান।
বর্তমানে মোহাম্মদ জসিম উদ্দিনের সংগঠনে দেশ এবং প্রবাসে প্রায় 650 এর মত ম্যানেজার ও ফাইনান্সিয়াল অ্যাসোসিয়ে ট কর্মরত আছে।
এবং এই সংগঠনসহ বিগত দিনে প্রায় ছয় হাজার পরিবারকে বীমা সেবার মাধ্যমে স্বাস্থ্যঝুঁকের আর্থিক নিশ্চয়তা ও পারিবারিক আর্থিক নিরাপত্তা মধ্যে আনতে সক্ষম হয়েছেন।
এবং প্রতিনিয়ত গ্রাহক সেবার ব্যাপক প্রসার করে যাচ্ছেন।
মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন মনে করেন বাংলাদেশে ৩৬ টা জীবন বীমার মধ্যে সোনালী লাইফ এমন একটি ব্যবসায়িক প্ল্যাটফর্ম যেখানে প্রতিটা বিষয়ের মধ্যে একটা সিস্টেমেটিক ডেভেলপমেন্ট আছে এখানে বাধ্য হয়েই একজন ব্যক্তিকে সততার সাথে কাজ করতে হয় সত্য কথা বলতে হয় এবং বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে অর্থনীতিক খাতে যেখানে বৈধ ও হালাল ভাবে ইনকাম করাটা অনেকটা কষ্টসাধ্য সেখানে সোনালী লাইফ হালাল ও বৈধভাবে উপার্জন করার অন্যতম মাধ্যম।
যেখান থেকে প্রজেক্ট ফ্যামিলি হ্যাপিনেস এর যাত্রা শুরু
মূলত বীমা পেশায় জড়িত হওয়ার শুরু থেকেই জসিম উদ্দিন এর চিন্তাভাবনা ছিল অন্য দশজনের চেয়ে ব্যতিক্রম তিনি প্রতিনিয়ত লক্ষ করতেন বিমা নিয়ে দেশব্যাপী মানুষের সচেতনতা মনোভাব সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন পদক্ষেপ
তিনি গভীরভাবে লক্ষ্য করেছেন বাংলাদেশের কিছু বীমা প্রতিষ্ঠান সঠিক কমিটমেন্ট ও সার্ভিস না দেওয়ার কারণে এই বিষয়ে মানুষের মধ্যে একটা চরম ভীতি তৈরি হয়েছে তার সাথে সংযুক্ত হয়েছে বাংলাদেশের বিভিন্ন আর্থিক প্রতিষ্ঠানের দুর্নীতি ও অনিয়ম যেমন শেয়ার মার্কেট ব্যাংকিং খাত এমেল এম ব্যবসা মাইক্রো ফিনান্স মাল্টিপারপাস এনজিও সহ নানান প্রতিষ্ঠানের অনিয়ম দুর্নীতির কারণে শহর থেকে প্রান্তিক পর্যায়ে প্রায় কোটি কোটি মানুষ বিভিন্নভাবে আর্থিক ক্ষতি ও প্রতারণার শিকার হয়েছেন।
যার একটা বড় প্রভাব এই ইন্ডাস্ট্রিতেও পড়েছে।
এমত অবস্থায় এই বিশাল জনসংখ্যার দেশে শুধুমাত্র সরকারের পদক্ষেপই যথেষ্ট নয় এই শিল্পের ইমেজ পুনরুদ্ধারের তার সাথে ব্যক্তিগত উদ্যোগে মানুষের মধ্যে অ্যাওয়ারনেস তৈরি করা এবং ব্যাপক জনগণকে স্বাস্থ্য ঝুঁকি ও পারিবারিক আর্থিক নিরাপত্তা এই বিষয়ে দক্ষ করার লক্ষ্যে তাদের এংগেজমেন্টটা খুবই জরুরী।
সর্বোপরি বিভিন্ন যৌক্তিক কারণে সঞ্চয় ও ঝুঁকি কাভারেজ এর মত একটা সার্বজনীন বিষয়কে জটিল ও কঠিন পরিস্থিতি থেকে জনবান্ধব করার লক্ষ্যে বা এই শিল্পের বিভিন্ন প্রকল্পকে জনমানুষের কাছে সহজ ভাবে উপস্থাপন করা এবং এর বিভিন্ন ইতিবাচক দিকগুলোকে তুলে ধরা যেন সর্বস্তরের মানুষ এই সেবা মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হয়।
জনাব জসিম উদ্দিন ২০২৩ সাল থেকেই বিভিন্ন ক্যাম্পেইন এর মাধ্যমে এই প্রকল্পের কাজ শুরু করেন এবং প্রজেক্ট ফ্যামিলি হ্যাপিনেস কে একটা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে তিনি দেশের প্রখ্যাত অনেক একাডেমী থেকে প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন এবং দেশি-বিদেশি প্রচুর বই ব্লগ ও বিভিন্ন কনসালটেন্সি প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতা নেন বিশেষ করে সোশ্যাল মিডিয়া ডেভেলপমেন্ট এর জন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতা নেন।
প্রজেক্ট ফ্যামিলি হ্যাপিনেস এর ফোকাস পয়েন্ট
একজন বীমা কর্মী তার মধ্যে সঠিক স্কেল স্ট্রাটেজি ও বিজনেস ফ্রেমওয়ার্ক থাকলে।
এবং টার্গেট মার্কেট এনালাইসিস করা ও বিজনেস অ্যানালিটিক্যাল অ্যাবিলিটি সহ প্রয়োজনীয় বিষয় পরিপূর্ণ দক্ষতা অর্জন করে যদি কাজ করতে পারে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে যেকোনো ব্যবসার চেয়ে অধিক লাভজনক কল্যাণকর ও ঝুঁকিমুক্ত ব্যবসা হতে পারে বিমা শিল্প।
সেক্ষেত্রে প্রয়োজন একচুয়াল মার্কেটিং প্ল্যান এর সাথে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কম্বিনেশন মার্কেটিং টুলস এর সঠিক ব্যবহার।
তাই বি মাসিল পে বাংলাদেশে এই প্রথম প্রজেক্ট ফ্যামিলি হ্যাপিনেস বীমা পেশার একজন কর্মীর জন্য গঠনমূলক প্রেমওয়ার্ক তৈরি করেছে যা পরীক্ষিত একটা সিস্টেম যেখানে একজন কর্মী দুই বছরের মধ্যেই তার একটা সাসটেইনেবল ক্যারিয়ার করার অফুরন্ত সম্ভাবনা রয়ে
লক্ষ্য উদ্দেশ্য
বীমার মৌলিক ধারণা সেবা ও গুরুত্ব জন মানুষের কাছে তুলে ধরে জনবান্ধব করার জন্য সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখে একজন বীমা কর্মী
তাই প্রজেক্ট ফ্যামিলি হ্যাপিনেস এর লক্ষ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে সরকারের নীতিমালা সম্পূর্ণ মেনে আইডিআর এর দিকনির্দেশনা ও বাংলাদেশ ইন্সুরেন্স একাডেমি এর সিলেবাস অনুযায়ী লাইসেন্স প্রাপ্তির পূর্বেই একজন বীমা কর্মীর ৭২ ঘন্টার ট্রেনিং এর বিধান রয়েছে যা বিগত ৫৪ বছরে বাস্তবায়িত হয় নাই নানা কারণে আমরা এই ব্যাপারে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে লাইসেন্স প্রাপ্তির পূর্বেই যেন একজন ব্যক্তি আসতে পারে শুরু করেছি ইনশাআল্লাহ।
মূল কথা হচ্ছে বিমাস শিল্পে আসার পূর্বেই প্রশিক্ষণ নিয়ে আসবে এবং সফলতা অনন্য উচ্চতায় যাওয়া পর্যন্ত প্রজেক্ট ফ্যামিলি হ্যাপিনেস একজন বীমা কর্মীর পাশে মেন্টরশীপ ও গার্ডিয়ানের ভূমিকা পালন করবে।
সেক্ষেত্রে বীমা হবে জনবান্ধব এবং মানুষের আস্থার জায়গা নিরাপদ বিনিয়োগ এর সাথে আমাদের সঞ্চয় এর সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে কর্মসংস্থান তৈরি হবে দেশের জিডিপিতে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে আমরা সক্ষম হন।

